"সজীব ওয়াজেদ জয়" তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির রুপকার
প্রকাশঃ ০৩:১৯ মিঃ, মে ২৯, ২০১৮
বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী জয় ভারতের ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান ও গণিতে স্নাতক সম্পন্ন করেন। আরও কিছু শেখার আগ্রহ থেকে পরবর্তীতে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞানে আরও একটি স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কেনেডি স্কুল অব গভর্নমেন্ট থেকে জনপ্রশাসন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
সংক্ষিপ্ত জীবনী
১৯৭১ সালে জন্ম হওয়ায় বাংলাদেশের জয়ের সাথে মিলিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার নাম রাখেন জয়। তার পিতা ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন দেশের একজন প্রখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী। জয়ের স্কুলজীবন কাটে ভারতে।
বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী জয় ভারতের ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান ও গণিতে স্নাতক সম্পন্ন করেন। আরও কিছু শেখার আগ্রহ থেকে পরবর্তীতে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞানে আরও একটি স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কেনেডি স্কুল অব গভর্নমেন্ট থেকে জনপ্রশাসন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
নেতৃত্বের পথে যাত্রা
২০০৪ সালে যখন অরাজক পরিস্থিতে দেশ, তখন তিনি বাংলাদেশে আসেন। মূলত তখন থেকেই তার নেতৃত্বের পথে হাঁটা শুরু। পরবর্তীতে ২০০৭ এবং ২০০৮ সালে দেশে যখন অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় থেকে ‘মাইনাস টু’ ফরমুলা বাস্তবায়নের চেষ্টা করেছে, তখন তিনি এ বিষয়টি বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছেন। একইসাথে দেশে গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করেছেন তিনি।
তার এ সকল উদ্যোগ সফল হয় এবং তত্কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার তার মা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
এরপর থেকে দলে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে শুরু করেন জয়। ২০১০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তাকে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্যপদ প্রদান করা হয়। এর পাশাপাশি তাকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবৈতনিক উপদেষ্টা হিসেবেও নিযুক্ত করা হয়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা হওয়ায় দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বর্তমান এবং ভবিষ্যত্ বিষয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ পান তিনি।
চলবে
সোর্স ইন্টারনেট
Views : 3702
সম্পর্কিত পোস্ট
ব্লগ

একাকীত্বে আমি সৃষ্টিকর্তার ছায়া দেখি — নাসরিন হামিদ
একাকীত্বে আমি সৃষ্টিকর্তার ছায়া দেখি
— নাসরিন হামিদ
২১/০৫/২৫
মানুষ একাকী হলে, সে কাঁদে না— সে জেগে ওঠে।
যখন চারপাশে কেউ থাকে না,
তখনই সে দেখতে পায়—
অদৃশ্য এক আলো,
যা শুধু সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে আসে।
আমি একা যখন, আমি সবচেয়ে শক্তিশালী।
কারণ তখনই আমি শুনতে পাই তাঁর ডাক,
যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন ভাঙার জন্য নয়,
জেগে ওঠার জন্য।
মানুষ ভীড়ের মধ্যে নয়,
নির্জনতায় তার সবচেয়ে পবিত্র রূপে পৌঁছে যায়।
কা