কর্মসংস্থান এর সুযোগ সৃষ্টিতে হাই-টেক পার্ক হবে এক অনন্য সম্ভাবনাময় নক্ষত্র

প্রকাশঃ ০৬:৩৬ মিঃ, মার্চ ২১, ২০১৮ Card image cap

আইটি/আইটিএস সেক্টরে ব্যাপক কর্মসংস্থানের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ‘বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ আইন-২০১০’ (আইন নং-৮) এর দ্বারা ২০১০ সালের ২৮ জুন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করে। সরকারের কাঙ্ক্ষিত এই লক্ষ্য বাস্তবায়নকল্পে নবগঠিত এ প্রতিষ্ঠান  হতে সারা দেশে হাই-টেক পার্ক (এইচটিপি)/সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক (এসটিপি)/আইটি ভিলেজ স্থাপনের ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে। হাই-টেক শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের জন্য বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এর আওতায় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে ২৮টি স্থানে  আইটি পার্ক/হাই-টেক পার্ক/আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে। এছাড়াও ১২টি প্রতিষ্ঠানকে প্রাইভেট সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক ঘোষণা করা হয়েছে।

প্রযুক্তি বাংলা কনটেন্ট কাউন্সিলর:

আইটি/আইটিএস সেক্টরে ব্যাপক কর্মসংস্থানের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ‘বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ আইন-২০১০’ (আইন নং-৮) এর দ্বারা ২০১০ সালের ২৮ জুন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করে। সরকারের কাঙ্ক্ষিত এই লক্ষ্য বাস্তবায়নকল্পে নবগঠিত এ প্রতিষ্ঠান  হতে সারা দেশে হাই-টেক পার্ক (এইচটিপি)/সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক (এসটিপি)/আইটি ভিলেজ স্থাপনের ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে। হাই-টেক শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের জন্য বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এর আওতায় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে ২৮টি স্থানে  আইটি পার্ক/হাই-টেক পার্ক/আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে। এছাড়াও ১২টি প্রতিষ্ঠানকে প্রাইভেট সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক ঘোষণা করা হয়েছে।

বাংলাদেশে বিশেষ করে হাই-টেক পার্কে বিনিয়োগ আকর্ষণের নিমিত্ত ডেভেলপার/আইটি কোম্পানীসমূহের জন্য বিভিন্ন সুবিধা সৃষ্টি করা হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের কোম্পানী রেজিস্ট্রেশনসহ বিভিন্ন লাইসেন্স পারমিট ইত্যাদি প্রাপ্তির সেবা সহজীকরণের জন্য ওয়ান স্টপ সার্ভিস প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অন্যদিকে, বিনয়োগকারীদের আকৃষ্টকরণের জন্য ডেভেলপার ও বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হচ্ছে।  সরকার কর্তৃক বিশেষ প্রণোদনা সুবিধা প্রদানের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক ইতোমধ্যে ১১ টি এসআরও জারী করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় ও আইসিটি/হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সেতুবন্ধন সৃষ্টির মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ ‍বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাবরেটরি স্থাপন করছে। এ ল্যাবগুলো শিক্ষাদানের পাশাপাশি ছাত্র-শিক্ষকসহ অন্যান্য গবেষকদের গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হবে। সাপোর্ট টু ডেভেলপমেন্ট অব কালিয়াকৈর হাই-টেক পার্ক (এবং অন্যান্য হাই-টেক পার্ক) এর উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে (১) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে Software Testing & Quality Assurance Lab; (২)  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে Animation Lab ও Audio Visual Lab, (৩) বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি  বিশ্ববিদ্যালয়ে Robotic Lab, (৪) শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে Big Data Analytics Lab, (৫)পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে Advance Computing Lab, (৬) নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে Computer Network Analysis and Cyber Security Lab, (৭) বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি, নাটোরে Digital Computer Lab স্থাপন করা  হয়েছে। এছাড়াও খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মাওলানা ভাসানী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিম্ববিদ্যলয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায়ে ল্যাব সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলমান রযেছে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যায় ULAB এ একটি IOT ল্যাব তৈরীর সকল প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়েছে। অন্যদিকে জেলা পর্যায়ে (১২টি জেলায়) আইটি/হাই-টেক পার্ক স্থাপন প্রকল্পের মাধ্যমে  ৯ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব স্থাপন করা হবে।


Views : 2114