জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকীতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় আইসিটি পরিবার
প্রকাশঃ ১২:০৫ মিঃ, আগস্ট ১৬, ২০১৮
১৫ আগস্ট , জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীনতার স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক,সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাতবার্ষিকী।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় আইসিটি পরিবার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডাক , টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী জনাব মোস্তাফা জব্বার, তথ্য ও যোগাযোগ বিভাগের সচিব জুয়েনা আজিজ, সকল সংস্থা প্রধান ও সকল কর্মকর্তা ,কর্মচারীগণ।
১৫ আগস্ট , জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীনতার স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক,সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৩তম শাহাদাতবার্ষিকী।
পঁচাত্তরের ১৫ই আগস্ট। দিনটি ছিলো শুক্রবার। ভোরে গুলি আর মর্টারের শব্দে কেঁপে উঠে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর। হত্যা করা হয় স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানসহ পরিবারের ১৭ সদস্যকে।
ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধু সুলতানা কামাল ও রোজি জামাল।
পৃথিবীর এই জঘন্যতম হত্যাকান্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার ছেলে আরিফ, মেয়ে বেবি ও সুকান্ত, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে যুবনেতা ও সাংবাদিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃস্বত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু ও কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৭ জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দু’কন্যা শেখ হাসিনা ও
শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান।
Views : 2985
সম্পর্কিত পোস্ট
ব্লগ

একাকীত্বে আমি সৃষ্টিকর্তার ছায়া দেখি — নাসরিন হামিদ
একাকীত্বে আমি সৃষ্টিকর্তার ছায়া দেখি
— নাসরিন হামিদ
২১/০৫/২৫
মানুষ একাকী হলে, সে কাঁদে না— সে জেগে ওঠে।
যখন চারপাশে কেউ থাকে না,
তখনই সে দেখতে পায়—
অদৃশ্য এক আলো,
যা শুধু সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে আসে।
আমি একা যখন, আমি সবচেয়ে শক্তিশালী।
কারণ তখনই আমি শুনতে পাই তাঁর ডাক,
যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন ভাঙার জন্য নয়,
জেগে ওঠার জন্য।
মানুষ ভীড়ের মধ্যে নয়,
নির্জনতায় তার সবচেয়ে পবিত্র রূপে পৌঁছে যায়।
কা