ফোরজি (4G) এবং LTE

প্রকাশঃ ০৪:৪১ মিঃ, মার্চ ২২, ২০১৮ Card image cap

ফোর-জি (4G) আর LTE প্রায় সমার্থক। ফোর-জি হল মোবাইল নেটওয়ার্কের চতুর্থ প্রজন্ম। এক্ষেত্রে প্রজন্ম ভাগ করা হয় প্রযুক্তি উংকর্ষের ভিত্তিতে। আর LTE হল Long Term Evolution । ' G ' মানে জেনারেশন বা প্রজন্ম। মোবাইল প্রযুক্তির প্রজন্ম, যা মোবাইল ফোন এবং এর নেটওয়ার্কে ইনস্টল করা হয়ে থাকে। প্রতিটি নতুন 'G'-এর জন্য আপনাকে নতুন একটি ফোন কিনতে হবে আর নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে ব্যয়বহুল আপগ্রেডের। প্রথম দুটির একটি ছিল অ্যানালগ সেল ফোন (ওয়ান জি বা প্রথম প্রজন্ম) এবং অপরটি ডিজিটাল ফোন (2G বা দ্বিতীয় প্রজন্ম) এর জন্য। বাংলাদেশের মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্কগুলো ছিল সাদামাটা প্রথমে 1G তারপর  2G তারপর 3G । কিন্তু প্রযুক্তিগতভাবে  2G পর্যন্ত বিষয়গুলো সাদামাটাই ছিল।

প্রযুক্তি বাংলা কনটেন্ট কাউন্সিলর:

ফোর-জি (4G) আর LTE প্রায় সমার্থক। ফোর-জি হল মোবাইল নেটওয়ার্কের চতুর্থ প্রজন্ম। এক্ষেত্রে প্রজন্ম ভাগ করা হয় প্রযুক্তি উংকর্ষের ভিত্তিতে। আর LTE হল Long Term Evolution । ' G ' মানে জেনারেশন বা প্রজন্ম। মোবাইল প্রযুক্তির প্রজন্ম, যা মোবাইল ফোন এবং এর নেটওয়ার্কে ইনস্টল করা হয়ে থাকে। প্রতিটি নতুন 'G'-এর জন্য আপনাকে নতুন একটি ফোন কিনতে হবে আর নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে ব্যয়বহুল আপগ্রেডের। প্রথম দুটির একটি ছিল অ্যানালগ সেল ফোন (ওয়ান জি বা প্রথম প্রজন্ম) এবং অপরটি ডিজিটাল ফোন (2G বা দ্বিতীয় প্রজন্ম) এর জন্য। বাংলাদেশের মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্কগুলো ছিল সাদামাটা প্রথমে 1G তারপর  2G তারপর 3G । কিন্তু প্রযুক্তিগতভাবে  2G পর্যন্ত বিষয়গুলো সাদামাটাই ছিল। 3G-তে ছিল কথা বলার পাশাপাশি ভিডিও কলের সুবিধা এবং দ্রুত ডাটা ট্রান্সফার সুবিধা।  3G এবং 4G আসল পার্থক্য হচ্ছে স্পীড! চতুর্থ স্টেজের স্পীড সুবিধা! প্রথম প্রজন্মকে যদি ১ ধরা হয় ৪র্থ প্রজন্মকে (4G) তাহলে ৪গুণ বেশি (তারও অধিক) ধরে নিতে পারেন! আমরা সাধারনত মোবাইল ফোনে/ইন্টারনেটে কথা বলি, ছবি পাঠাই, ডেটা ট্রান্সফার (আপলোড/ডাউনলোড) করি। ফোর-জি (4G) এটি অনেক বেশি দ্রুতগতি সম্পন্ন করবে। বিশেষকরে ভয়েজ, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি। অর্থ্যাৎ যে ভিডিওটি আপনি ১ ঘন্টায় পাঠাতেন ফোর-জি হলে সেটি ১-২ মিনিটে পাঠাতে পারবেন। যারা ইন্টারনেট ভিত্তিক কাজ কিংবা ব্যবসা করেন কিংবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন তাদের প্রচুর সময় এবং অর্থ সাশ্রয় হবে এর মাধ্যমে।

ফোরজি এর বেশকিছু প্রযুক্তি বাজারে রয়েছে- যেমন HSPA+21/42,WiMAX  এবং LTE । তবে অনেকে এর মাঝে শুধু LTE কে ফোরজি বলেন । কারণ LTE এর গতি বেশি অন্য যে কোন প্রযুক্তির চেয়ে। 4G LTE- এর গতি সাধারণত ৫ মেগাবিট পার সেকেন্ড থেকে ১৫ মেগাবিট পার সেকেন্ডে থাকে এবং পিক স্পিড প্রায় ৫০ মেগাবিট পার সেকেন্ড হয়।

আমাদের দেশসহ প্রতিবেশী দেশগুলোতেও ফোরজি নেটওয়ার্ক চালু হয়ে গেছে। ফোরজি স্পিডের তালিকায় শীর্ষস্থানে সিঙ্গাপুর রয়েছে ৪৫.৬২ মেগাবিট পার সেকেন্ড স্পিড নিয়ে। গড় স্পিড ৪৩.৪৬ মেগাবিট পার সেকেন্ড নিয়ে  দক্ষিণ কোরিয়ার অবস্থান দ্বিতীয় ।


Views : 1832