"সজীব ওয়াজেদ জয়" তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির রুপকার (শেষ পর্ব)

প্রকাশঃ ০৯:৫০ মিঃ, জুন ১, ২০১৮ Card image cap

বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি এ বছর সম্মানজনক ‘আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট’ পুরস্কার অর্জন করেন। ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন অব গভর্নেন্স অ্যান্ড কম্পিটিটিভনেস, প্লান ট্রিফিও, গ্লোবাল ফ্যাশন ফর ডেভেলপমেন্ট এবং কানেক্টিকাটের ইউনিভার্সিটি অব নিউ হেভেনের স্কুল অব বিজনেসস যৌথভাবে তাকে এ পুরস্কার প্রদান করে। বাংলাদেশ থেকে প্রথম কোনো ব্যক্তি হিসেবে ২০০৭ সালে তিনি ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম কর্তৃক ‘গ্লোবাল ইয়ং লীডার’ হিসেবে নির্বাচিত হন।

প্রযুক্তি বাংলা কনটেন্ট কাউন্সিলর:

২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

 

প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে তার গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপে বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রযুক্তির বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে যার মধ্যে আছে মোবাইল ফোন গ্রাহক, ইন্টারনেট গ্রাহক, অনলাইনে বিভিন্ন সরকারি সেবা প্রাপ্তি, মোবাইল ব্যাংকিং এবং প্রযুক্তি খাত থেকে রপ্তানি আয়। সজীব ওয়াজেদ জয়ের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলশ্রুতিতে ইতোমধ্যেই সিলিকন ভ্যালির বিনিয়োগ এসেছে বাংলাদেশে।

 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের দৌহিত্র হওয়ার সুবাদে পরিবার থেকেই পেয়েছেন রাজনৈতিক শিক্ষা। এর ফলে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে প্রথমবারের মতো নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পেরেছেন তিনি। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ এখন ২০২১ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে শামিল হতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আর এর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে তথ্যপ্রযুক্তি।

২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

 

প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে তার গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপে বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রযুক্তির বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে যার মধ্যে আছে মোবাইল ফোন গ্রাহক, ইন্টারনেট গ্রাহক, অনলাইনে বিভিন্ন সরকারি সেবা প্রাপ্তি, মোবাইল ব্যাংকিং এবং প্রযুক্তি খাত থেকে রপ্তানি আয়। সজীব ওয়াজেদ জয়ের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলশ্রুতিতে ইতোমধ্যেই সিলিকন ভ্যালির বিনিয়োগ এসেছে বাংলাদেশে।

 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের দৌহিত্র হওয়ার সুবাদে পরিবার থেকেই পেয়েছেন রাজনৈতিক শিক্ষা। এর ফলে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে প্রথমবারের মতো নিম্ন আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পেরেছেন তিনি। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ এখন ২০২১ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে শামিল হতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আর এর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে তথ্যপ্রযুক্তি।

 

পুরস্কার ও সম্মাননা

বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি এ বছর সম্মানজনক ‘আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট’ পুরস্কার অর্জন করেন। ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন অব গভর্নেন্স অ্যান্ড কম্পিটিটিভনেস, প্লান ট্রিফিও, গ্লোবাল ফ্যাশন ফর ডেভেলপমেন্ট এবং কানেক্টিকাটের ইউনিভার্সিটি অব নিউ হেভেনের স্কুল অব বিজনেসস যৌথভাবে তাকে এ পুরস্কার প্রদান করে। বাংলাদেশ থেকে প্রথম কোনো ব্যক্তি হিসেবে ২০০৭ সালে তিনি ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম কর্তৃক ‘গ্লোবাল ইয়ং লীডার’ হিসেবে নির্বাচিত হন।

 

সোর্স ইন্টারনেট


Views : 2140

সম্পর্কিত পোস্ট