কুমিল্লায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
প্রকাশঃ ০৯:৪২ মিঃ, জুন ১০, ২০১৮
আইটি খাতে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে দেশের সাতটি স্থানে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্প গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। এরই অংশ হিসেবে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ, নাটোরের সিংড়া, কুমিল্লা সদর, নেত্রকোনা সদর, বরিশাল সদর ও মাগুরা সদরে স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। প্রতিটি স্থানে ৩৫ হাজার ৫০০ বর্গফুট আয়তন বিশিষ্ট ভবন ও সহায়ক অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। এ প্রকল্পের আওতায় প্রায় ১৫ হাজার জনকে আইটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
কুমিল্লায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। ৯ জুন, শনিবার এই আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। সে সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (সচিব) হোসনে আরা বেগম এনডিসি, প্রকল্প পারিচালক গৌরী শঙ্কর ভট্টাচার্য, উপ-প্রকল্প পরিচালক দিদারুল আলম এবং বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক মাননীয় উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদের ব্রেইন চাইল্ড এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে একদিকে যেমন বেকারত্ব দূর হবে, একই সাথে তথ্যপ্রযুক্তিতে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে একরকম উল্লম্ফন সৃষ্টি হবে।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘দেশে আইটি খাতে কাঙ্ক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে হলে দক্ষ মানব-সম্পদ সৃষ্টির বিকল্প নেই। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেই লক্ষ্য পূরণ আরও সহজ হবে।’
আইটি খাতে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে দেশের সাতটি স্থানে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্প গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। এরই অংশ হিসেবে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ, নাটোরের সিংড়া, কুমিল্লা সদর, নেত্রকোনা সদর, বরিশাল সদর ও মাগুরা সদরে স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। প্রতিটি স্থানে ৩৫ হাজার ৫০০ বর্গফুট আয়তন বিশিষ্ট ভবন ও সহায়ক অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। এ প্রকল্পের আওতায় প্রায় ১৫ হাজার জনকে আইটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
Views : 2538
সম্পর্কিত পোস্ট
ব্লগ

একাকীত্বে আমি সৃষ্টিকর্তার ছায়া দেখি — নাসরিন হামিদ
একাকীত্বে আমি সৃষ্টিকর্তার ছায়া দেখি
— নাসরিন হামিদ
২১/০৫/২৫
মানুষ একাকী হলে, সে কাঁদে না— সে জেগে ওঠে।
যখন চারপাশে কেউ থাকে না,
তখনই সে দেখতে পায়—
অদৃশ্য এক আলো,
যা শুধু সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে আসে।
আমি একা যখন, আমি সবচেয়ে শক্তিশালী।
কারণ তখনই আমি শুনতে পাই তাঁর ডাক,
যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন ভাঙার জন্য নয়,
জেগে ওঠার জন্য।
মানুষ ভীড়ের মধ্যে নয়,
নির্জনতায় তার সবচেয়ে পবিত্র রূপে পৌঁছে যায়।
কা